কলা খেতে যেমন সুস্বাদু৷ তেমন এর প্রচুর গুণ রয়েছে৷ চিকিত্সকরা বলেন প্রতিদিন যদি একটা করে কলা খাওয়া যায় তাহলে শরীরে সব ভিটামিনের অভাব দূর হয়৷ সকালে উঠার পর দুটো কলা খেয়ে যদি এক গ্লাস গরম দুধ খাওয়া যায় তাহলে শরীরে কোন ক্লান্তি থাকবে না৷ শক্তি বাড়ার সঙ্গে এনার্জীও বাড়বে৷
অপরদিকে খাওয়ার পরে যদি প্রতিদিন একটা করে কলা খেতে পারেন তাহলে খাওয়ারটা খুব তাড়াতাড়ি হজম হযে যাবে৷ এর সঙ্গে শরীরের শক্তিও বৃদ্ধি পাবে৷ এক গ্লাস দুধের মধ্যে এক চামচ ঘি, এক চুটকী এলাচ গুড়ো মিশিয়ে ঐ দুধের সঙ্গে একটা কলা খান৷ এতে মোটা হতে পারবেন৷ এর সঙ্গে পুরুষদের শুক্রানু বৃদ্ধি পাবে এবং মেধা বাড়বে৷
হাপানি কমায় কলা: একটা পাকা কলার চোকলা সমেত সেকে নিন৷ এরপরে এর চোকলা ছাড়িয়ে কলা টুকরো করে নিন৷ এর মধ্যে 15 টা গোলমরিচ পিষে এর মধ্যে ভরে দিন৷ গরম গরমই হাপানী রোগীদের ঐ কলাটা খাওয়ান৷ এতে শ্বাস কষ্ট অনেকটা কমে যাবে৷
কাশি: একটা পাকা কলা আটটা ছোট ছোট টুকরো করে নিন৷ এর মধ্যে গোল মরিচ ভরুন৷ এরপরে পুণরায় চোকলা লাগিয়ে খোলা স্থানে রেখে দিন৷ শৌচালয়ে যাওয়ার আগে কলা থেকে গোলমরিচটা বার করে খান৷ কলাটাও খেয়ে নিন৷ এই প্রক্রিয়া যদি কিছুদিন চালাতে পারেন তাহলে কাশি কমে যাবে৷
কাশি: একটা পাকা কলা আটটা ছোট ছোট টুকরো করে নিন৷ এর মধ্যে গোল মরিচ ভরুন৷ এরপরে পুণরায় চোকলা লাগিয়ে খোলা স্থানে রেখে দিন৷ শৌচালয়ে যাওয়ার আগে কলা থেকে গোলমরিচটা বার করে খান৷ কলাটাও খেয়ে নিন৷ এই প্রক্রিয়া যদি কিছুদিন চালাতে পারেন তাহলে কাশি কমে যাবে৷
কলার বিভিন্ন পুষ্টিগুন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান নিম্নে বর্ননা করা হলো:
১. কলা পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি ফল।
২. এতে শর্করা, আমিষ, ভিটামিন ও খনিজ লবণের সমন্বয় রয়েছে।
৩. কলায় শর্করা, সামান্য আমিষ, কিঞ্চিত ফ্যাট, পর্যাপ্ত খনিজ লবণ ও যথেষ্ট আঁশ আছে। খনিজ লবনের মধ্য আছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও লৌহ।
৪. কলায় ভিটামিন এ, বি ও কিছু ভিটামিন-সি আছে।
৫. একটি কলা প্রায় ১০০ক্যালরি শক্তির জোগান দেয়।
৬. কলায় আছে সহজে হজমযোগ্য শর্করা, যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে ক্লান্তি দুর করতে সহায়ক।
৭. কলা হজমে সাহায্য করে।
৮.অ্যাসিডিটি বা গ্রাস্টিক আলসারের রোগীরা কলা খেতে পারেন উপকারী ভেবে।
৯. পাকা নরম কলা অ্যাসিডিটি নিরাময়ে সক্ষম।
১০. পাকস্থলীর আবরনীতে নরম কলার প্রলেপ আলসারের অস্বস্তি ওকমায়।
১১. অ্যাসিডিটির জন্য বুক জ্বালা কমাতেও কলা সহায়ক।
১২. কলা যেমন কোষ্টকাঠিন্য দুর করে,তেমনি পাতলা পায়খানাও উপকারী।
১৩. বাতের ব্যথার জন্য কলা উপকারী।
১৪. কলা লৌহ রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরীতে কাজে লাগে। কলা তাই রক্তশূন্যতায় ও উপকারী।
১৫. সবশেষে কলা রক্তচাপ কমাতে সহায়ক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে ও কার্যক
২. এতে শর্করা, আমিষ, ভিটামিন ও খনিজ লবণের সমন্বয় রয়েছে।
৩. কলায় শর্করা, সামান্য আমিষ, কিঞ্চিত ফ্যাট, পর্যাপ্ত খনিজ লবণ ও যথেষ্ট আঁশ আছে। খনিজ লবনের মধ্য আছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও লৌহ।
৪. কলায় ভিটামিন এ, বি ও কিছু ভিটামিন-সি আছে।
৫. একটি কলা প্রায় ১০০ক্যালরি শক্তির জোগান দেয়।
৬. কলায় আছে সহজে হজমযোগ্য শর্করা, যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে ক্লান্তি দুর করতে সহায়ক।
৭. কলা হজমে সাহায্য করে।
৮.অ্যাসিডিটি বা গ্রাস্টিক আলসারের রোগীরা কলা খেতে পারেন উপকারী ভেবে।
৯. পাকা নরম কলা অ্যাসিডিটি নিরাময়ে সক্ষম।
১০. পাকস্থলীর আবরনীতে নরম কলার প্রলেপ আলসারের অস্বস্তি ওকমায়।
১১. অ্যাসিডিটির জন্য বুক জ্বালা কমাতেও কলা সহায়ক।
১২. কলা যেমন কোষ্টকাঠিন্য দুর করে,তেমনি পাতলা পায়খানাও উপকারী।
১৩. বাতের ব্যথার জন্য কলা উপকারী।
১৪. কলা লৌহ রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরীতে কাজে লাগে। কলা তাই রক্তশূন্যতায় ও উপকারী।
১৫. সবশেষে কলা রক্তচাপ কমাতে সহায়ক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে ও কার্যক
সুত্র : ভেষজ ওষুধ ও চিকিৎসা
Comments
Post a Comment